এবারের উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লীগে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর গোল ছিল ষোলটা। এবারের সর্বোচ্চ। যেটা টুর্নামেন্ট ইতিহাসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। সর্বোচ্চ ১৭ টাও তারই দুই মৌসুম আগের। মাত্র ইনজুরি থেকে ফেরা কিংবা যাই হোক ফাইনালে রোনালদো অনেকটা ফ্লপই ছিল। চাপের মুখে শেষ স্পট কিক আকাশে না মেরে জালেই মেরেছিলেন। পাগলাটে উদযাপন ও করেছেন নিজের
ইউরো ২০১৬
ফরাসীদের ভাঁড়ামি
দলের পরাজয়ের পর হাঙ্গামা আর উচ্ছৃংখলতার জন্য ইংলিশদের বেশ বদনাম আছে । এইতো সদ্য সমাপ্ত ইউরো চ্যাম্পিয়নশীপেই রাশিয়া ম্যাচের পর তারা হাঙ্গামা বাঁধিয়েছিল । তবে এ ঘটনাকে এবার ছাপিয়ে যাচ্ছে আয়োজক ফরাসী সমর্থকদের হাস্যকর কাণ্ডে । ফাইনালে পর্তুগালের কাছে হার তারা কিছুতেই মানতে পারছেনা । এ লক্ষ্যে একটি ওয়েবসাইটে তারা পিটিশন সই
সেরা ইউরো একাদশ – গোল্লাছুটের চোখে
পর্তুগীজ রাজপুত্র ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর হাতে শিরোপা ওঠার সাথে সাথে পর্দা নামলো ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ইউরো ২০১৬ এর। ২৪ দলের এই টুর্নামেন্টে অনেক প্লেয়ার খেলেছেন প্রত্যাশামাফিক, আবার অনেক প্লেয়ারের জন্য টুর্নামেন্টটা কেটেছে দুঃস্বপ্নের মত। বেজেছে অনেক নতুনের আগমনী দামামা, বিশ্ব দরবারে নিজেদের আগমনী-বার্তাও প্রকাশ করেছেন অনেকেই। ২৪ দল, ৫৫২ খেলোয়াড় - এতকিছুর
পাঁচটা কথা, ফাইনাল এবং ফ্রান্স-আর্জেন্টিনা নিয়ে
এক রাজপুত্রের কথা
ভালবাসার শহর প্যারিস । আর সেই প্যারিসের ভালবাসা আইফেল টাওয়ার কাল সেজেছিল বর্ণিল সাজে । দৈত্যকার এই প্রখ্যাত টাওয়ারের নিচে সমবেত হয়েছিল হাজার হাজার ফরাসী । উদ্দেশ্যে, ইউরোপ ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনে সাক্ষী হওয়া । মিনিট পাঁচেকের দুরত্বে তখন চলছে ইউরো শ্রেষ্ঠত্বের শেষ লড়াই । দুর্ভেদ্য ফরাসী দূর্গ জয় করতে আসা পর্তুগীজদের চোখে
ফ্যাক্টস আর স্ট্রেঞ্জার দ্যান ফিকশনস
চুলকানিই সংক্রামক, স্পিরিট নয়
#২৫ মিনিট - আনলাকি ক্রিস্টিয়ানো ( পর্তুগাল না কিন্তু) #৪৫ মিনিট- পর্তুগাল টীম একটা ভেড়ার পাল, আকাইম্মা। এক ক্রিস্টিয়ানো বাদে কেউ নাই। #৯০ মিনিট- ওয়ান ম্যান আর্মি, বেঞ্চে বসেও দলকে লীড দিচ্ছে #১২০ মিনিট- ভিভা ক্রিস, দা বেস্ট এভার, মোস্ট ডিসার্ভড। #ফুটবল_বোদ্ধাদের কারো মুখে ন্যানি, প্যাট্রিসিও, সানচেজ, পেপে, এডের দের নাম শুনা গেল না।
এবার মেসির পালা
::::: সাদমান সাজিদ ::::: রোনালদোর না খেলতে পারাটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক ছিল তবে ফুটবল বিধাতা নিষ্ঠুর হলেও ওতটা নিষ্ঠুর নয়। দু হাত ভরে দিয়ে দিল রোনালদো এবং পর্তুগালকে। অভিনন্দন পর্তুগাল- চ্যাম্পিয়নস অফ ইউরোপ :D ফ্রান্সের ব্যাডলাক বলবনা, বাজে ট্যাকটিক্সের জন্যই হারতে হয়েছে। আর এত চান্স মিস করলে ফাইনাল জেতা যায়না। ইনশাআল্লাহ আগামী টুর্নামেন্ট
কিছু ভুল
দেশমের দোষ
দিন আজ পর্তুগালের
যতোই গ্রুপ স্টেজে লুথা মার্কা ফুটবল খেলে শুধু ড্র করে নকআউট স্টেজে আসুক ফাইনাল ম্যাচটা ফাইনালের মতোই খেলছে পর্তুগাল। নিজেদের কি' প্লেয়ার ক্রিশ্চিয়ানোকে শুরুতেই ইঞ্জুরির জন্য হারিয়ে ফার্স্ট হাফটা ছিলো কোনরকমে এ্যাটাক ঠেকানোর। ফ্রান্সের ব্যর্থতার শুরুও ঠিক এই জায়গাতেই। ঐরকম নড়বড়ে অবস্থাতেও গোল করতে না পারাটা তাদেরই ব্যর্থতা। সেকেন্ড হাফ থেকে আবারো উজ্জীবিত হয়ে
ফেইথ, বিলিফ, ট্রাস্ট
::::: রিয়াদ ইবনে মুসা ::::: আমার বয়স ছিলো তখন ১৪। হিস্টোরি ফ্রিক হওয়ায় এবং টিপু সুলতান সিরিজটার কিছু ইফেক্ট থাকায় এবং সিপাহি বিদ্রোহ, ইত্যাদি নিয়ে বেশ কিছু বই পড়ায় (উদাহরণঃ স্টিম হাউস) আমি তখন চরম আকারে ইংল্যান্ড হেটার। এর মধ্যেই, ইউরোতে মুখোমুখি ইংল্যান্ড - পর্তুগাল, মেবি সেকেন্ড রাউন্ড বা কোয়ার্টার ফাইনালে,