
আজ ভারতের কেরালার তিরুবনন্তাপুরম স্টেডিয়ামে ‘এ’ গ্রুপে নেপাল ও শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু হচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ায় ফুটবলের সর্বোচ্চ আসর সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ, স্পন্সরের কারণে নাম পরিবর্তনের ফলে যার নাম হয়েছে সাফ সুজুকি কাপ।
সাফে বাংলাদেশের মিশন অবশ্য শুরু হবে ২৪ ডিসেম্বর থেকে। প্রথম ম্যাচেই বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ গতবারের চ্যাম্পিয়ন আফগানিস্তান।
দেখে নেওয়া যাক কিরকম হয়েছে বাংলাদেশের দলটি। নতুন কোচ মারুফুল হক ঘোষিত চূড়ান্ত দল থেকে ইনজুরি, অসুস্থতা, ফিটনেস এবং পারফরম্যান্সের কারণে বাদ পড়েছেন আট ফুটবলার। তারা হলেন- ফয়সাল মাহমুদ, জাহিদ হাসান এমিলি, মাসুক মিয়া জনি, আমিনুর রহমান সজীব, শাহেদুল আলম, মাজহারুল ইসলাম হিমেল, কেষ্ট কুমার বোস এবং আব্দুল বাতেন মজুমদার কোমল। ইনজুরির সাথে ফর্মহীনতা মিলিয়ে বাদ পড়েছেন সুপারস্টার স্ট্রাইকার এমিলি, পাঁচটি সাফ খেলার অভিজ্ঞতাও তাই ঢাল হয়ে দাঁড়াতে পারেনি।
এবারের সাফে কঠিন গ্রুপেই পড়ে বাংলাদেশ। ‘বি’ গ্রুপে অবস্থান বাংলাদেশের। যেখানে তাদের সঙ্গী গতবারের সাফ চ্যাম্পিয়ন আফগানিস্তান। রয়েছে শক্তিশালী মালদ্বীপ এবং ভুটান। তুলনামুলক ভুটানকেই বলা যেতে পারে বাংলাদেশের কাছে স্বস্তিকর প্রতিপক্ষ। শীর্ষ দুই দল উন্নীত হবে সেমিফাইনালে।
দলে মূলত শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের খেলোয়াড়দেরই আধিক্য। দলে আছেন আবাহনী, মোহামেডান ও শেখ রাসেলেরও খেলোয়াড়, বিজেএমসির সবেধন নীলমণি হয়ে আছেন স্ট্রাইকার নাবিল নেওয়াজ জীবন।
মূল দল –
- গোলরক্ষক
শহীদুল ইউসুফ সোহেল (শেখ জামাল)
রাসেল মাহমুদ লিটন (শেখ রাসেল)
আশরাফুল ইসলাম রানা (ঢাকা মোহামেডান) - ডিফেন্ডার
নাসিরুল ইসলাম নাসির (ঢাকা আবাহনী)
রেজাউল করিম (শেখ রাসেল)
ইয়াসিন খান (শেখ জামাল)
রায়হান হাসান (শেখ জামাল)
ইয়ামিন আহমেদ চৌধুরী মুন্না (শেখ জামাল)
তপু বর্মণ (শেখ রাসেল)
নাসির উদ্দিন চৌধুরী (শেখ জামাল)
ওয়ালী ফয়সাল (শেখ রাসেল)
আতিকুর রহমান মিশু (শেখ রাসেল) - মিডফিল্ডার
জামাল ভুঁইয়া (শেখ জামাল)
জাহিদ হোসেন (শেখ রাসেল)
মামুনুল ইসলাম মামুন (শেখ জামাল)
হেমন্ত ভিনসেন্ট বিশ্বাস (শেখ জামাল)
মোনায়েম খান রাজু (শেখ জামাল)
জুয়েল রানা (ঢাকা মোহামেডান)
সোহেল রানা (শেখ জামাল) - স্ট্রাইকার
নাবিল নেওয়াজ জীবন (বিজেএমসি)
সাখাওয়াত হোসেন রনি (শেখ জামাল)