
“আজকে যে উইকেট ছিল, শিশির পড়ে স্পিনাররা আর টার্ন পায়নি। খুব সহজ হয়ে গিয়েছিল ওদের কাজ, যেটা খুব কঠিন হওয়ার কথা ছিল। যে পরিমাণ শিশির পড়েছে, এর অর্ধেকও পড়লে আমি নিশ্চিত ২৭৮ রান তাড়ায় ম্যাচটি পুরোপুরি অন্যরকম হতে পারত।”
“ইনিংস বিরতিতে মনে হচ্ছিলো ২৭৭ যথেষ্টরও বেশি। মনে হচ্ছিলো, এই উইকেটে এটা তিনশর বেশি রানের মতো। আদিল রশিদ তো বটেই, এমনকি মঈনও যে পরিমাণ টার্ন পাচ্ছিলো এবং আমাদের যত স্পিনার ছিল, আমাদের জন্য পারফেক্ট ম্যাচ হতে পারত, যদি শিশির না থাকত।”
“গতবছর দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে শেষ ম্যাচটি, আমরা দারুণ টার্ন পেয়েছিলাম শুরুতে, এরপর বল দারুণ ব্যাটে এসেছে। ইংল্যান্ড ভালো খেলেছে, ওদের অভিনন্দন। তবে আমরা আনলাকি ছিলাম যে আমাদের স্পিনাররা ওদের স্পিনারদের মত কন্ডিশন পায়নি।”
“ব্যাটিংয়ে হয়ত একটা সুযোগ ছিল ৩০০ ছাড়ানো স্কোর গড়ার। তার পরও পার্থক্যটা স্পিনেই গড়তে হতো। আমাদের স্পিনাররা টার্ন পায়নি, পেসারদের দিয়ে কাজ চালাতে হয়েছে।”
“আমার কাছে সিম্পলি মনে হচ্ছে, ওদের স্পিনাররা ১১০ ভাগ সুযোগ নিতে পেরেছে উইকেটের, আমাদের স্পিনাররা সুযোগ পেয়েছে ১০ ভাগ। পার্থক্যটা এখানেই হয়ে গেছে।”
“আমি নিশ্চিত যদি আজকে আমরা আগে বোলিং করতাম, তাহলে প্রেস কনফারেন্সে পরে আসতাম (জয়ী অধিনায়ক হিসেবে)।”
—-মাশরাফি বিন মুর্তজা